
মোঃ সুমন ভূঁইয়া, নোয়াখালী বিশেষ প্রতিনিধি –
নোয়াখালী সোনাইমুড়ী উপজেলার ৬ নং নাটেশ্বর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড ফতেপুর ভূইয়া বাড়ীৱ মো: নজরুল ইসলাম এরশাদ গত
২১/৩/২০২৪ইং তারিখে নোয়াখালী পুলিশ সুপার বরাবর এসআই মোঃ জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন,যার সারক
নং গ ণ ১০৬/২৪।
নোয়াখালী পুলিশ সুপার অভিযোগ আমলে নিয়ে নোয়াখালী চাটখিল সার্কেলকে তদন্তের নির্দেশ দেন।
অভিযোগ কারি মোঃ নজরুল ইসলাম এরশাদ বলেন,
গত ১৮/৮/২০২১ খ্রিস্টাব্দে ভরা বর্ষা মৌসুমে তোফায়েল আহ: বাড়ির ব্যক্তিগত পুকুরপাড়ে চলাচল নিয়ে মতবাদ ও কথা কাটাকাটি হয়।
এটাকে কেন্দ্র করে তোফায়েল আহমেদ পরিবারকে দেখিয়ে দেবে বলে হুমকি দেয় কাজী ফয়েজ আহমদ ও তার ভাই শিব্বির আহমেদ।
গত ৩ /১০/২০২১ খ্রি: বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ০৬ নং আমলি আদালত নোয়াখালী ১৭২/২০১ পিটিশন (অভিযোগ) দায়ের করেন।
অভিযোগটি তদন্তে নোয়াখালী জেলা গোয়েন্দা শাখার উপ-পুলিশ পরিদর্শক(SI)মো: জাকির হোসেন বিপি নং৮২০১০৭৮৫৫২ কে দায়িত্ব দেয়া হলে
পক্ষপাত মূলক মিথ্যা বানোয়াট প্রতিবেদন তৈরি করে আদালতে প্রেরণ করেন।প্রতিবেদনে লেখেন,
বাদী কাজী ফয়েজ আহমদ ও শিব্বির আহমদ গত ২৯/৮/২১খ্রি:দুপুর ২ টা ১৮ ঘটিকায় শিব্বির আহমেদের বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য ডেকোরেশন এর মালামাল নিয়ে আসার সময় বাধা দেয়।বাধা না শুনায় মারধর করে একটি স্যামসাং মোবাইল সেট ও বুক পকেটে থাকা এক লক্ষ টাকা ছিনিয়ে নেয় ।
অথচ সরজমিনে বিয়ের কাবিন নামায় উল্লেখিত বিগত ৬ মাস পূর্বে ২৬/২/২১ইং বিয়ের কাজ সম্পন্ন করেন শিব্বির আহমদ।তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখিত ১ নং সাক্ষী নুরু মিয়া (৫৬)পিতা মৃত নূর নবী,সাং কাশিপুর নকু সরদার বাড়ী,৪ নং বারোগাঁও ইউনিয়ন।
৫/ নং সাক্ষী হুমায়ুন কবিৱ (৪৫) পিতা মৃত আব্দুর রশিদ,সং ঘোষকামতা মিয়া বাড়ী,১ নং ওয়ার্ড,৬ নং নাটেশ্বর ইউনিয়ন।৭ নং ওয়ার্ড,৪ নং বারোগাঁও ইউপি।অত্র ঠিকানায় এই দুজন সাক্ষী হদিশ পাওয়া যায় নাই।
৭ নং সাক্ষী বাদীর নিজ বাবা।২,৩ ,৫ও৯ নং সাক্ষী বলেন এ মামলা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা,বানোয়াট ও মনগড়া।
আমরা এস আই জাকির কে বলেছি এমন কোন ঘটনা ঘটে নাই সবই ভিত্তিহীন মিথ্যা।
এই সেই তৎকালীন জেলা গোয়েন্দা শাখার ডিবি উপ-পুলিশ পরিদর্শক বর্তমান সোনাইমুড়ী থানায় কর্মরত এস আই মো: জাকির হোসেন বিপি (নং৮২০১০৭৮৫৫২)
কারণে
উক্ত মামলায়
মিথ্যা বানোয়াট মনগড়া প্রতিবেদন দাখিল করায় বিবাদি গনের অপরনীয় ক্ষতি সাধিত হয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোঃ জাকির হোসেন (নং৮২০১০৭৮৫৫২) পুরা মামলাটাই ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করেন।
এবং উনার তদন্ত প্রতিবেদনে যাহা লিখেছেন তাহা শত ভাগ মিথ্যা।
পুনরায় নিরপেক্ষ তদন্ত করিলে সত্য উদঘাটিত হবে।
পরস্পর জানা যায় বাদী থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে বিবাদীদের আসামি করা হয়।
সরজমিনে অনুসন্ধান পূর্বক
যে প্রতিবেদন উনি দাখিল করেছেন প্রত্যেকটা লাইন উনি মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন।
এবং এটা বাদী মোহাম্মদ কাজী ফয়েজ কর্তৃক অর্থের বিনিময় প্রবাহিত মন গড়া মিথ্যা বানোয়াট প্রতিবেদন দাখিল করেন।
কাজী ফয়েজ ও শিব্বির দুজনে মামলাবাজ পরের ধনসম্পদ লোভী ভয়ংকর সন্ত্রাসী ।সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডের কারণে চার পাঁচটা মামলার আসামি ও গরিব নিরীহদেৱ হয়রানের উদ্দেশ্যে আরো তিন ফ্যামিলির বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে রেখেছে।
বিবাদীর মূল্যবান সময় টাকা পয়সা মান সম্মান ক্ষুন্ন করা উদ্দেশ্যে।