বাড়িবাংলাদেশেচট্টগ্রাম বিভাগআওয়ামী লীগের নাম, আওয়ামী লীগের মার্কা জুলাই আগস্ট ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানে পর...

আওয়ামী লীগের নাম, আওয়ামী লীগের মার্কা জুলাই আগস্ট ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানে পর বন্ধ হয়ে গিয়েছে, কসবায় হাসনাত আব্দুল্লাহ

কসবা(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)নিজস্ব প্রতিনিধি মোঃ আশরাফ উজ্জ্বল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা শাখার জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপি এর উদ্যোগে, ২৪ মার্চ বিকেল ৪ টায়
কসবা মহিলা ডিগ্রী কলেজ মাঠ প্রাঙ্গনে,জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আয়োজিত এক বিশাল ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার গণমানুষের প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন কাজী শাহেব উল্লাহ, এবং সভাপতিত্ব করেন মোঃ মনিরুল হক মনির।
প্রধান অতিথি:
হাসনাত আব্দুল্লাহ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, দক্ষিণাঞ্চল, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
বিশেষ অতিথি:
মোহাম্মদ আতাউল্লাহ, মুখ্য সংগঠক, দক্ষিণাঞ্চল, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
ড. আশরাফুল ইসলাম সুমন, সংগঠক, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
জিহান মাহমুদ, সংগঠক, দক্ষিণাঞ্চল, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য—
বিএনপির নেতৃবৃন্দ:
শরিফুল হক স্বপন, সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা বিএনপি।
শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া, সভাপতি, পৌর বিএনপি।
মোঃ কামাল উদ্দিন কামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক, উপজেলা বিএনপি।
বশির চৌধুরী, সিনিয়র সভাপতি, পৌর বিএনপি।
মোঃ আইয়ূম, সাধারণ সম্পাদক, পৌর বিএনপি।
মাসুদুল হক ভূঁইয়া দিপু, আহ্বায়ক, যুবদল।
মোঃ সাদ্দাম হোসেন, কেএম সাইফুল ইসলাম, সিরাজুল ইসলাম ইমু, ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।
জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে 
মাওলানা শিবলী নোমানী, নায়েবে আমির, জামায়াতে ইসলামী।
মাওলানা গোলাম সরোয়ার, সেক্রেটারি, জামায়াতে ইসলামী।
মাওলানা জয়নাল আবেদীন জালালী, পীরজাদা, হেফাজতে ইসলাম।
মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, সভাপতি, ইসলামী আন্দোলন।
মাওলানা ইউসুফ মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক, ইসলামী আন্দোলন।
প্রধান অতিথির বক্তব্য
 হাসনাত আব্দুল্লাহ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনৈতিক দলের সকলকে ঐক্যবদ্ধ করে আমরা রাষ্ট্র পরিচালনা করব ।
 আওয়ামী  সরকার স্বৈরশাসনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। আওয়ামী সরকারের সময় জুলাই-আগস্টের ছাত্র আন্দোলনের ওপর চালানো বর্বরোচিত হামলার জন্য দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। জনগণ স্বৈরাচারী শাসনের অবসান চায় এবং ন্যায়বিচারের প্রত্যাশা করে।”
তিনি আরও বলেন, “যারা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, তাদের উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করা বর্তমান সরকারের নৈতিক দায়িত্ব। জনগণ জবাবদিহিতামূলক সরকার দেখতে চায়, যেখানে অধিকার লঙ্ঘনকারীরা বিচারের বাইরে থাকবে না।
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments