মিজানুর রহমান, মুরাদনগর(কুমিল্লা)প্রতিনিধি
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
পোস্টে তিনি বলেন, সরকারে থেকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কোনো প্রকার সংশ্লিষ্টতার বিরুদ্ধে আমরাও। উপদেষ্টাদের কেউ রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দলেরও সরকারের কাজে হস্তক্ষেপ করা অনুচিত। বিভিন্ন সরকারি/সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগে তদবির/চাপ প্রয়োগ করা অনুচিত।
ফখরুলের বক্তব্যের কড়া জবাব দিলেন নাহিদ
ধারণা করা হচ্ছে, গতকাল বুধবার বিবিসি বাংলাকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দেওয়া এক সাক্ষাৎকারের প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেছেন আসিফ মাহমুদ।
ওই সাক্ষাৎকারে মির্জা ফখরুল বলেন, যদি সরকার পূর্ণ নিরপেক্ষতা পালন করে, তাহলেই তারা নির্বাচন পরিচালনা করা পর্যন্ত থাকবে। তা না হলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে না পারলে নির্বাচন করতে পারবেন না। একই সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারে নিজেদের প্রতিনিধি রেখে ছাত্ররা নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে অন্য রাজনৈতিক দলগুলো বিষয়টি মেনে নেবে না।
এই স্ট্যাটাসের আগে নাহিদ ইসলামের পোস্টটিও শেয়ার করেন আসিফ মাহমুদ। নাহিদের স্ট্যাটাস শেয়ার করার সময় ক্যাপশনে আসিফ মাহমুদ লেখেন, প্রফেশনালিজম (পেশাদারত্ব) রক্ষার্থে সরকারে থেকে আরও অনেক কিছুই বলতে পারি না। তবে জনগণকে অন্ধকারে রাখাটাও অনুচিত।
