
উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি:
মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে এসেও কিছু একটা করা যায় এবং মাথা উচু করে দাঁড়ানো যায় তা ইতিমধ্যেই প্রমাণ করেছে আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম। হাঁটি হাঁটি পা পা করে অক্লান্ত পরিশ্রম করে, প্রচন্ড মনোবল নিয়ে ও অনেক বাধা পার করে আজ দর্শকদের কাছে প্রিয় হয়েছে উঠেছেন ও সুপারস্টার হয়ে উঠেছেন এই মানুষটি।
বগুড়ার ছেলে আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে ( হিরো আলম ) সোশ্যাল মিডিয়ায় মিউজিক ভিডিওর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরে নিজেকে চিনিয়েছেন তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে থাকাতে হয় নাই তিনি নিজের পরিশ্রম ও প্রতিভার যোগ্যতা দিয়ে সামনে এগিয়ে গিয়েছেন এবং ভালো ফলও পেয়েছেন। হিরো আলম শুধু সোশ্যাল মিডিয়াতে সীমাবদ্ধ ছিল না তিনি অভিনয়, গান, প্রযোজনা, স্টেজ শো সহ বিভিন্ন মাধ্যমে তিনি ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন।
আশরাফুল হোসেন আলম থেকে হিরো আলম হয়ে উঠার পিছনে ছিল অনেক বাধা, দেশের উচ্চ পর্যায়ের অনেকেও বাঁকা চোখে দেখেছেন তাকে এমনকি দেশে অনেকেও শুধু তার জন্যই নিয়ম বানিয়েছেন এমন উচ্চ পর্যায়ের মানুষ গুলো যেন চোখ থাকিতেই অন্ধ তবে হিরো আলম দমে যায় নি বরণচে তিনি চোখে চোখ রেখে লড়াই করেছেন এবং তিনি মনোবল নিয়ে নিজে নিজের কাজ করেছেন ঠিক মতো পরিশেষে তিনি সফলও হয়েছেন এবং তিনি বর্তমানে শুধুই সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন এবং কাজের মাধ্যমে জবাব দিচ্ছেন।
গত ১৯ নভেম্বর ‘আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস’ উপলক্ষে তাকে সম্মাননা দেন পুরুষ অধিকার কর্মীরা। এই বিষয়ে ‘পুরুষ অধিকার’ একজন কর্মী বলেন একজন পুরুষ মানুষ মানে লড়াকু সৈনিক এবং সেটিই প্রমাণ করেছেন হিরো আলম তিনি আরোও বলেন আশরাফুল হোসেন আলম কিভাবে সৌন্দর্যে বাইরে গিয়েও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা যায় এবং মডেল জগতে কাজ করা যায় তার প্রমাণ করেছে চোখে চোখ রেখে, তিনিই আসল পুুরুষ।
ভারতের মতো সেরা মডেল জগতের দেশ থেকে এমন সম্মাননা পেয়ে বেশ খুশি আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে ( হিরো আলম )।