জানাগেছে, স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মনোয়ারা বেগমের বিরুদ্ধে একক আত্বোসাৎ, অর্থ আত্মসাৎ, নিয়োগ বাণিজ্য, স্বজনপ্রীতি ও ভুয়া কাগজপত্র করে রেজুলেশন তৈরী সহ অনেক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।অভিযোগ করেছেন বিদ্যালয়ের অন্যান্য সহকারী শিক্ষক ও শিক্ষিকাবৃন্দ।
স্কুল এন্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মিজানুর রহমানের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি " দৈনিক প্রথম বাংলা" কে বলেন, ২০১৯ সালের জুলাই মাসে প্রধান শিক্ষিকা মনোয়ারা বেগম যোগদানের পর থেকেই অনিয়মের শেষ নেই। এমন কোন অনিয়ম, দূর্নীতি নেই এই অধ্যক্ষ করেনি। ওনার দূর্ণীতির দায়ে আমাদের মানসম্মানের ক্ষতি হয়।
এ বিষয়ে একই প্রতিষ্ঠানের সহকারী শিক্ষক আব্দুল হাই বলেন, প্রতিষ্ঠানের সাবেক সভাপতি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবুল কালাম আজাদসহ এই প্রধান শিক্ষিকার,নিয়োগ-বাণিজ্য,প্রবেশপত্র,মার্কশীট,ভর্তী ফি, ফরমপূরনসহ সবক্ষেত্রেই দূর্ণীতির সম্পৃক্ততা রয়েছে। এর তদারকি হওয়া দরকার।
স্থনীয় বাসিন্দা রেজাউল ইসলাম বলেন, পত্রিকা প্রতিবেদককে বলেন এখানকার শিক্ষকের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। আমার বোনের অনুদানের ৫০০০ হাজার টাকাসহ ২০ ছাত্র/ছাত্রীর অনুদানের টাকা এরা প্রতারনা করে খেয়ে ফেলেছে।
এ বিষয়ে অধ্যক্ষ প্রতিবেদকের সাথে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে জানতে প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জায়িদ ইমরুল মোজাক্কিনের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, এসব শিক্ষকদের ব্যাপার, আমার সাথে তারা কথা বলেছে বসে এটা সমাধান করে দেওয়া হবে।