
জেলা নিজস্ব প্রতিনিধি।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন বিশিষ্ট সমাজসেবক শিক্ষানুরাগী জনাব অধ্যাপক তোফাইল আহমদ ।
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জনাব অধ্যাপক তোফাইল আহমদ মোটরসাইকেল মার্কা নিয়ে তিনি নির্বাচন করতেছেন। যুব সমাজের অহংকার, গরীব, দুস্থ অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল দানবীর খ্যাতিয়মান সুশিক্ষিত, মাদক, সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর সাবেক নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দুইবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান জনাব অধ্যাপক তোফাইল আহমদ , এবারের উপজেলা নির্বাচনে অন্যান্য সকল প্রার্থীদের চেয়েও মাঠ পর্যায়ে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে আছেন।
তিনি জনপ্রিয়তায় শীর্ষে থেকেও তার বিজয় নিশ্চিত করতে উপজেলার সকল স্হানীয় ভোটারদের সাথে প্রতিদিনই শুভেচ্ছা বিনিময়,মতবিনিময় ও দোয়া চেয়ে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা ও উঠান বৈঠক চালাচ্ছেন। অত্র উপজেলা ঘুরে দেখা যায় তার আগের মতোই বর্তমানেও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার প্রতিটি ভোটারদের মুখে মুখে আলোচনায় শীর্ষ রয়েছেন মোটরসাইকেল মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থী জনাব অধ্যাপক তোফাইল আহমদ ।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান দায়িত্ব থাকা অবস্থায় (তার মেয়াদে) ইউনিয়নের সকল ওয়ার্ডের, সাধারণ অসহায়,খেটে খাওয়া হত-দরিদ্র মানুষের সুখে-দুঃখে পরিষদের অর্থায়নে ও নিজস্ব অর্থায়নেও পাশে দাঁড়ানোর পাশাপাশি উপজেলার যেকোনো মানুষের সর্বক্ষেত্রে সহযোগিতা করে গেছেন।যার ধারাবাহিকতায় বর্তমানে ও তিনি সামর্থ্য অনুযায়ী করে চলছেন জনপ্রতিনিধি না হয়ে ও।হয়ে উঠছেন জনতার তোফাইল ।
স্মার্ট নেতা জনাব অধ্যাপক তোফাইল আহমদ উপজেলায় ব্যাপক জনপ্রিয় হওয়ার কারণ তার রয়েছে ব্যাপক রাজনৈতিক পরিচিতি তিনি সততা ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে চলছে।
এছাড়া ও তিনি একাধিক সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রমে জড়িত। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই নিজস্ব অর্থায়নে পর-উপকারী ছিলেন। বর্তমানে ও তিনি সকল ইউনিয়নের সকলের সঙ্গে সু-সম্পর্ক বজায় রেখে সর্বপ্রকার সেবামূলক কর্মকান্ড চালিয়েছেন এবং চালিয়ে যাচ্ছেন। যেমন তার ব্যক্তিগত অর্থায়নে কাঁচা রাস্তা সংস্কার, করোনা কালে খাদ্য ও সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণসহ প্রতিবছরের ন্যায় পবিত্র ঈদে অসহায়দের সহযোগীতা এবং দূর্গা পূজায় উপজেলার প্রতিটি মন্দির পরিদর্শন ও আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন তিনি।শুধু তাই নয়, মেধাবী ও দারিদ্র্য শিক্ষার্থীদের শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নে সদা অগ্রসর তিনি।
জনাব অধ্যাপক তোফাইল আহমদ বলেন, আমি নির্বাচিত হলে উপজেলার সকল মানুষের সাথে সমন্বয় করে নাইক্ষ্যংছড়িকে এগিয়ে নিয়ে যাবো । সবসময় উপজেলার সাধারণ মানুষের পাশে থেকে সরকারের সকল সেবামূলক কাজে অংশগ্রহণ করে যাবো।
তিনি আরোও বলেন,স্মার্ট নাইক্ষ্যংছড়ি বাস্তবায়নে এবং সরকারের হাতকে শক্তিশালী করতে তিনি বদ্ধপরিকর। আমার বিশ্বাস আসন্ন নির্বাচনে জনগণ ব্যালট বিপ্লবের মাধ্যমে আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবেন। আর আমি নির্বাচিত হয়ে সরকারের অঙ্গীকার গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করবো এবং সকল প্রকার প্রচেষ্টা বাস্তবায়নে কাজ করবো। যেমন গ্রামে উন্নয়নের ছোয়া পৌঁছে দিয়ে দুঃখ, দুর্দশা, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখবো। আমি কখনোই নিজের উন্নয়নে নয় বরং নাইক্ষ্যংছড়িবাসীর উন্নয়নে কাজ করবো।
অতীত, বর্তমানে যেভাবে সকলের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছিলাম। ঠিক তেমনি ভাবে মানুষের পাশে থাকবো। সাধারণ মানুষের সম্ভাবনাময় স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দেয়ার জন্যই তৃণমূলের মানুষের দোয়া ও ব্যাপক সমর্থন করে যাচ্ছেন। এছাড়াও আমার মূল লক্ষ্যই হচ্ছে জনগণের ঘরে ঘরে নাগরিক সেবা পৌঁছে দেওয়া।স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট উপজেলা হবে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ।