
মনোহরদী(নরসিংদী)নিজস্ব প্রতিনিধি
জল্লাদ শাহজাহান এর নিজের বক্তব্য অনুযায়ী ৬০ টি আর জেল এর তথ্য অনুযায়ী ২৬ টি ফাঁসি কার্যকর হয়েছে এই মহাশয়ের হাতে। অবশেষে এক ছোট্ট নারীর প্রেমের ফেসে প্রান গেলো জল্লাদ শাহজাহানের। অসংখ্য মামলার আসামি, বাংলাদেশের নামী-দামী এই জল্লাদ জীবনের শেষ প্রান্তে এসে অনুভব করলো তার একটু প্রেম এবং একটা বেচে থাকার অবলম্বন প্রয়োজন। ছোট একটা ব্যবসা করবে আর থাকবে ছোট্ট এক সংসার। তাই ছোট একটা চায়ের দোকান দিয়েছিল এবং সর্বস্ব দিয়ে বিয়েও করেছিলো এক নারিকে।তবে শাহজাহান প্রতারিত হলো! তার বেচে থাকার সকল ইচ্ছেটা প্রতারনার সাথে সাথেই হয়ত’বা শেষ হয়েছিলো।হয়ত’বা সেই থেকে শুরু তার বুকের ব্যথা।আর সেই ব্যথা থেকেই হয় তার মৃত্যু। নারীর প্রেমে বহু প্রেমিক এই পৃথিবীতে হয়েছে ধরাশায়ী।ধংস হয়েছে অনেক সাম্রাজ্য।তাই আমার মতে,নারী যখন মা তখন সে মহীয়সী আর নারী য়খন প্রেয়সি তখন সে ডায়নি।এ যেন এক ভয়ংকর সত্য। এই সত্য যদি কেউ বুঝলো তাহলে সে বেচে গেলো আর যে না বুঝল তারই হল মৃত্যু/ধংস।যার জলজ্যান্ত প্রমান জল্লাদ শাহজাহান।প্রমান স্বরূপ তাকে দেখে নেওয়া উচিৎ সবার। পরিনতিটা হয়ত এমন নয়ত’বা অন্যরকম,তবে নিশ্চিত ধংস এবং মৃত্যু।তাই সময় এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী নিজেকে ভালবাসাটাই উত্তম।কারণ,নিজেকে নিজের মত করে কেউ ভালবাসবে না।