মোঃ রাফসান জানি,জেলা বিশেষ প্রতিনিধি (ভোলা)
ভোলা সদর উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছে প্রার্থীরা।তারি ধারাবাহিকতায় ভোলা সদর উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সালেহা আখতার চৌধুরী দিনরাত প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। ভোলা সদর উপজেলা ১৩ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত।১৩ টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার শহর এবং গ্রামে দিনরাত নির্বাচনের মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন তার সমর্থকেরা।
সালেহা আখতার চৌধুরী ব্যক্তিগত জীবনে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। সে ভোলা জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ এর সহ- সভাপতি'র দায়িত্ব পালন করেছেন, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ভোলা জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক দায়িত্ব পালন করছেন। ভোলা সদর উপজেলার ১ নং রাজাপুর ইউনিয়ন এর সাবেক সফল ও জনপ্রিয় চেয়ারম্যান মরহুম আবি আবদুল্লাহ( টুনু) চৌধুরীর স্ত্রী তিনি।
আবি আবদুল্লাহ (টুনু) চৌধুরী ছিলেন একজন একজন জনপ্রিয় চেয়ারম্যান, তিনি দীর্ঘ ২৫ বছরের ও আধিক সময় সততার সাথে এ দায়িত্ব পালন করছেন। বিশিষ্ট ব্যবসায়ীদের মধ্যেও একজন। ১৯৭১ সালে দেশ ও জাতির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি একজন বীর মুক্তিযুদ্ধ ছিলেন।
সালেহা আখতার চৌধুরী'র সুযোগ্য সন্তান ডা. গোলাম রাব্বি চৌধুরী ( স্বাক্ষর) গরিবের ডাক্তার নামে খ্যাতি অর্জন করেছেন। অসহায় গরিব দুঃখী মেহনতি মানুষকে বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও নিজের টাকায় ঔষধ কিনে দিয়ে থাকেন বলে জানিয়েছেন অসহায় রোগীরা।
ডাক্তার গোলাম রাব্বি চৌধুরী (স্বাক্ষর) ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের ইনডোর মেডিকেল অফিসার পদে রয়েছেন। সরকারি ছুটির দিন প্রায়ই দেখা যায় অসহায় রোগীদের কে বিনামূল্যে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।
সালেহা আখতার চৌধুরী বলেন, আমি নির্বাচিত হতে পারলে অসহায়, গরিব দুঃখী, মেহনতি, খেটে খাওয়া মানুষের পাশে থাকবো। আমার স্বামী টুনু চৌধুরী রাজাপুর ইউনিয়নের একজন জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ছিলেন, তিনি একজন বীর মুক্তিযুদ্ধ ছিলেন, ২৫ বছরেরও অধিক অসহায় গরিব দুঃখী মেহনতী মানুষের সেবা করেছিলেন।সততার সাথে তিনি তার দায়িত্ব পালন করেছেন। সব সময় তিনি ন্যায়ের পথে ছিলেন অন্যায় বিরুদ্ধে ছিলেন, রাজাপুর ইউনিয়নের মানুষ তার কাছে ন্যায্য বিচার পেয়েছিলেন।তিনি কখনোই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি।
তিনি আরো বলেন,আমি যদি ভোলা সদর উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হতে পারি তাহলে মানুষ আমাকে সব সময় পাশে পাবে। আমাকে সবাই চিনে জানে, ইনশাআল্লাহ সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সবাই আমাকে পাশে পাবে,জনগণ যদি আমাকে একবার সুযোগ করে দেয় তাহলেই তাদের সেবা করতে পারবো। আগামী উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে সবার কাছে দোয়া চাচ্ছি ও ভোট চাচ্ছি, জনগণের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ সাড়া পাচ্ছি আমি।আমি নির্বাচিত হতে পারলে ভোলাকে মাদকমুক্ত করবো,সন্ত্রাসমুক্ত করবো,সাধারণ জনগণের পাশে থাকব ইনশাআল্লাহ।
প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যা, দিন রাত গণসংযোগ করে যাচ্ছেন তার সমর্থকেরা। মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তার জন্য দোয়া চাচ্ছেন ভোট চাচ্ছেন। এবং আওয়ামী লীগের বিভিন্ন উন্নয়ন তুলে ধরছেন জনগণের সামনে।
তার সমর্থকেরা বলেন, টুনু চৌধুরী ২৫ বছরের অধিক সময় ধরে ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছিলেন,তিনি সততার সহিত এই দায়িত্ব পালন করেছেন, জনগণের খুব প্রিয় ব্যক্তি ছিলেন। ভোলা সদর উপজেলা নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আমাদের সালেহা আখতার চৌধুরী।তিনি নির্বাচিত হতে পারলে সততার সহিতে দায়িত্ব পালন করবেন গরিব-দুঃখী মেহনতী মানুষের পাশে থাকবেন সব সময়। তাই জনগণের কাছে একটাই দাবি নিয়ে বলবো যোগ্য ব্যক্তি ও সৎ লোক সালেহা আখতার চৌধুরী। আপনারা ভোট দিয় নির্বাচিত করবেন অবশ্যই, আপনাদের পাশে থাকবে ইনশাআল্লাহ।সালেহা আখতার চৌধুরী'র জন্য সকলের কাছে দোয়া চাই এবং ভোটারদের ভোট চাই।