সাজেদুল ইসলাম রাসেল, বগুড়া প্রতিনিধি,
বিহারপুর ভরিয়া দক্ষিনপাড়া জামে মসজিদটি বগুড়া টু রংপুর মহাসড়কের পূর্ব পাশে অবস্থীত মহাসড়কে ফোরলেনের কাজ হওয়ায় উক্ত মসজিদটি রাস্তার মধ্যে চলে যায় এবং মসজিদের অবকাঠামোর মোট ২১,৯৫,০০০/= একুশলক্ষ পঁচানব্বই হাজার টাকার চেক উক্ত মসজিদের নামে হয়। উক্ত চেক গত ইং-২৮/০২/২০২২ তারিখ জেলা প্রথাশকের কার্যালয় ল্যান্ড রিকুজিশন শাখা বগুড়া হতে গ্রহন করেন উক্ত মসজিদের সভাপতি মোঃ শেখ বাবর আলী, মোবাঃ- ০১৭১৫০৮২২১২, এবং সেক্রেটারী মোঃ রায়হানুল ইসলাম, মোবাঃ-০১৭২২-৬৮৯৫৭১, এমতবস্থায় উক্ত মসজিদের সভাপতির নিকট হতে গত ইং-২৮/০২/২০২২ তারিখ সকাল ১১.০০ ঘটিকার সময় ১নং বিবাদী কৌশলে উক্ত চেকটি ফটোকপি করার উদ্দেশ্যে মসজিদের সভাপতি শেখ বাবর আলীর নিকট হতে নিয়ে চলে যায় কিন্তু উক্ত চেকটি রেজুলেশানের নিয়ম অনুযায়ী যৌথ এ্যকাউন্ট সোনালী ব্যাংক মোকামতলা শাখায় জমা হওয়ার কথা থাকলেও উক্ত বিবাদীদ্বয় পূর্বেই কমিটির সভাপতি এবং ক্যাশিয়ারকে বাদ দিয়ে তার নিজের মত অনুযায়ী ১নং বিবাদী এবং ২নং বিবাদী নতুন করিয়া এ্যকাউন্ট খুলে উক্ত চেকটি জমা রাখে, যা উক্ত রেজুলেশানের নিয়ম পরিপন্থি। বিষয়টি আমি সহ উক্ত ঘটনার স্বাক্ষী ১। মোঃ জুয়েল (৩৫), পিতা-মোঃ জালাল উদ্দীন আকন্দ, ২। মোঃ শাজাহান ইসলাম (৫০), পিতা- মৃত মোজাম উদ্দীন আকন্দ, ৩। মোঃ ফটু মিয়া (৪৮), পিতা- মৃত আলতাফ আলী, ৪। মোঃ খোকন মিয়া (৩৫), পিতা-মৃত মোজাম উদ্দীন আকন্দ, সর্ব সাং বিহারপুর, ৫। মোঃ ফজলু মাস্টার (৫৫), পিতা-মৃত বদিউদ্দীন, সাং- কাশিপুর, থানা-শিবগঞ্জ, জেলা-বগুড়াগন বিবাদীদ্বয়কে একাথিকবার বলার পরেও বিবাদীদ্বয় কোন রকমের তোয়াক্কা না করে সেটা বলবৎ রাখে। উক্ত বিবাদী আমাকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি এবং ভয়ভীতি দেখায়, বলে আমি যদি এই বিষয়ে কোন প্রকারের ঝামেলা করি বা কোথাও কোন প্রকার অভিযোগ করি তাহলে আমার এবং পরিবারের বড় ধরনের ক্ষতি করিবে মর্মে হুমকি ও ভয়ভীতি প্রয়োগ করে। আমি উক্ত বিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। এবং তার নামে মামলা চলমান আছে।