মোহাইমিনুল ইসলাম, মতিহার(রাজশাহী)প্রতিনিধি :
চালান দেওয়া আসামী পথে থেকে ফিরিয়ে থানায় নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ মতিহার থানার সেকেন্ড অফিসারের বিরুদ্ধে
থানার এসআই মিজান জানান, পিকআপযোগে আসামী আদালতে সোপর্দ করতে যাচ্ছিলাম। পথে পঞ্চবটী এলাকায় পৌছালে আমাকে ফোন দিয়ে আসামী থানায় ফিরিয়ে আনার জন্য বললে আমি আসামী থানায় নিয়ে আসি। পরে থানা থেকে ওই আসামীকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সিএনজি চালক সাফিয়ান সাফিকে মামলা দেওয়া হয়েছিল কী ? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মামলা ছাড়া আসামী আদালতে চালান দেওয়া হয় না।
মতিহার থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আশিকের নিকট জানতে চাইলে তিনি দাম্ভিকতা প্রকাশ করে বলেন, আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে হলে আরএমপি মিডিয়ার কাছে পারমিশন নিতে হবে।
এব্যাপারে আরএমপি পুলিশের মূখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর), সাবিনা ইয়াসমিন জানান, চালান দেওয়া আসামীকে পথে পথে থেকে থানায় নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার কোন সুযোগ নেই। তাছাড়া চালান দেওয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। মতিহার থানার ওসি’র সাথে কথা বলে জানতে হবে। পরে তিনি এ প্রতিবেদককে ফোন দিয়ে জানান, মতিহার থানার ওসি
মোঃ আব্দুল মালেক বলছেন, থানা থেকে কোন আসামী আদালতে চালান দেওয়া হয়নি।তারপরেও আমি মতিহার বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এর সাথে আলাপ করে বিষয়টি নিয়ে কথা বলব নাম প্রকাশ না করা শর্তে মতিহার থানার একজন এসআই ও
দুইজন কনস্টবল
জানান, মতিহার থানার দূর্নীতিগ্রস্থ অফিসার এসআই আশিক। যে আসামী দুপুর ২টার মধ্যে চালান হওয়ার কথা তাকে সন্ধ্যায় চালান দেয় কেন ? এছাড়াও তিনি বিভিন্ন ধরনের দেনদরবার করে থাকেন বলেও জানান তারা। উল্লেখ্য,স্থানীয়দের অভিযোগ, ম
বিক্রেতা আটকে কোন প্রকার অভিযান নেই মতিহার থানা পুলিশের। যাকে বলে মাদক পল্লি মাদক বিক্রিতে পুরোপরি স্বাধীনতা অর্জন করেছে।