কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী উপজেলার কর্তিমারী সোনালী ব্যাংক সংলগ্ন হালিমা বুড়ির বাড়িতে দিন রাত চলে দেহব্যবসা,তিনি বিভিন্ন জেলার দেহব্যবসায়ী কর্মিদের সাথে যোগাযোগ করে নিয়ে আসে তার বাড়ীতে।
হালিমার সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করে ছুটে আশে যৌন কর্মিরা,হালিমার বাড়িতে থেকে নারী পুরুষসহ চার দেহব্যবসায়ীকে আটক করেছে রৌমারী থানার পুলিশ। কিন্ত ধরা পড়েনি সর্দারনি হালিমা বুড়ি । মঙ্গলবার বিকাল তিন ঘটিকার সময় অভিযান চালিয়ে আটক করে তাদের,এই দেহব্যবসার সর্দারনি হালিমা বুড়ি নামে পরিচিত। এই ডিলারের বাড়ী থেকে বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন জায়গায় হোল্ডার সার্ভিস দিয়ে থাকে বিভিন্ন জেলার দেহব্যবসায়ী নারীদের।
এ খবরটি জেলার প্রায়ই প্রশাসনিকভাবে অবগত ছিলেন। দীর্ঘদিন যাবৎ এই নোংরা ব্যবসার পাশাপাশি মাদকের ব্যবসা করে আসছিল। ইদানিং রৌমারী থানার নবাগত অফিসার ইনচার্জ মামুনুর রশীদ খবর পেয়ে কয়েকদিন ধরেই উৎ পেতে থেকে অনেক পরিশ্রমের বিনিময়ে তাদের কে আটক করেছে । এনিয়ে রৌমারী উপজেলার কর্তিমারী এলাকাবাসী সুস্থ্যতার নিঃশ্বাস ফেলছেন বলে জানিয়েছেন তারা। তবে এমন অপ্রীতিকর নোংরামি প্রতিরোধে নবাগত ওসির আরও সহযোগিতা কামনা করছেন বিপদগ্রস্ত এলাকাবাসীরা।
আটককৃত তিন নারীর ঠিকানা জানা গেছে রাজশাহী, বগুড়া, মময়নসিংহ সহ তিন জেলার তিন নারী। রৌমারী উপজেলার খুচরা দেহব্যবসায়ী আব্দুল বারেক মিয়া, বাড়ি বন্দবেড় ইউনিয়নের বাসিন্দা বলে জানা গেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ রৌমারী থানার পরিশ্রমী পুলিশদের। তবে রৌমারী উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে এরকম নোংরা প্রথা রয়েছে এদেরকেও খুঁজে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানান এলাকাবাসীরা।