
সখিপুর(টাঙ্গাইল)শিক্ষানবিশ প্রতিনিধি
১৯৮৩ সালে উপজেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ৪২৯.৭৮ বর্গকিমি ও ১৩২টি গ্রামের সখিপুর বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার ১২টি উপজেলার মধ্যে অন্যতম। এতে ৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা রয়েছে। এর উত্তরে ঘাটাইল উপজেলা, দক্ষিণে মির্জাপুর ও গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা, পূর্বে ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা ও গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে কালিহাতি ও বাসাইল উপজেলা অবস্থিত। এই সখিপুর উপজেলায় বসবাসরত নাগরিকের সংখ্যা মোট ২,৭৫,৯৮৬ জন। ক) পুরুষ ১,৩১,৩৮৮ জন।
খ) মহিলা ১,৪৪,৫৯৮ জন, (২০১১ সালের আদম শুমারী অনুসারে)। কিন্তু দু:খের বিষয় হচ্ছে এতো জনবহুল এলাকা থাকা শর্তেও অধিকাংশ অর্থাৎ (১৩০৪.৩৮) একর জমি খাস ও বন বিভাগের আওতায় হওয়ার ফলে ক্রমাগত ভাবে চুরি ডাকাতি খুন খারাপি সহো অপ্রীতিকর ঘটনা বেড়েই চলছে।
এসকল অপ্রীতিকর ঘটনা থেকে মুক্তি পাওয়ার লক্ষে সখিপুর উপজেলার বর্তমান অফিসার ইনচার্জ শেখ শাহিনুর রহমান স্যারের নেতৃত্বে থানা পুলিশ এবং স্থানীয় জনগণের সহায়তায় চুরি ডাকাত এবং যে কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধে রাস্তার আশপাশে থাকা জংগল কেটে পরিস্কার এর কাজ শুরু করেছেন । দৈনিক প্রথম বাংলা সংবাদ পত্র কে এস আই মোসারফ হোসেন জানান ঘেচুয়া বাজার হইতে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ শুরু করা হইছে সেই সাথে পুলিশ চেকপোস্ট এর আশপাশ এলাকার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন বৈদ্যুত আলোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সেই সাথে সখিপুর উপজেলার সকল সাধারণ জনগণকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে সতর্কতার সহিত থাকার অনুরোধ সহো প্রতিটি বাজারের নাইট ঘার্টদের সচেতন থাকার আহবান জানিয়েছেন। এবং এস আই মোসারফ হোসেন আরো বলেন যদি রাতের বেলায় অপিরিচিত কোন ব্যাক্তিকে সন্দেহ মূলক ঘুরাফেরা করতে দেখা যায় তাহলে ৯৯৯ এ কল করে প্রশাসন কে অবগতির আহবান জানিয়েছেন।
পুলিশ বাহিনীর এমন কার্যক্রম দেখে সাধারণ জনগণের মধ্যে অন্যতম আনন্দ বিরাজ করিতেছে বলেও জানা যায়,এবং কিছু সংখ্যক জনগণের মধ্যে আলোচনার ঝড় উঠেছে এবং পুলিশ প্রশাসন কে বাহ বা দেওয়ার গুণজন শুনা যাচ্ছে।