
মোঃ কামরুল হাসান, স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার।
জাতীয় নাগরিক কমিটি আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী, সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও এএসএম সুজা উদ্দিন স্বাক্ষরিত কক্সবাজার জেলার সদর থানার ১৩৬ সদস্য বিশিষ্ট “প্রতিনিধি কমিটি” ঘোষণা করা হলো। জুলাই অভ্যুত্থান চলাকালীন শহীদ হওয়া ভাই ও বোনদের আকাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে এই কমিটির প্রতিনিধিরা সংকল্পবদ্ধ।
এই কমিটির আরও কিছু লক্ষ্য হলো;
১)জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে শহিদদের নামে বিভিন্ন সড়ক ও প্রতিষ্ঠানের নামকরণ, আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতকরণ এবং শহিদ ও আহত পরিবারের অন্তত একজনের কর্মসংস্থান নিশ্চিতকরণ।
২)দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে স্থানীয় তরুণদের পর্যটন খাতে অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ।
৩)কক্সবাজারের ব্যবসায়ী সমাজের সামাজিক দায়বদ্ধতা নিশ্চিতকরণ এবং মনিটরিং সেল গঠন।
কক্সবাজারে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা।
৪)ট্যুরিস্ট হাসপাতাল স্থাপন এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ।
৫)কক্সবাজারের মহাপরিকল্পনায় স্থানীয়দের অংশগ্রহন নিশ্চিতকরণ।
৬) যুবকদের তথ্য প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মমুখী ক্যারিয়ার গঠনে উদ্ভুদ্ধকরণ।
৭) রোহিঙ্গা ইস্যুর সমস্যা সমাধানে স্থানীয় নীতি নির্ধারকদের অংশগ্রহণ।
৮)ফিশিং ও ফিশারিজকে আধুনিকায়ন করে মৎস শিল্পের উৎকর্ষ সাধন।সমুদ্র অর্থনীতির অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে পরিবেশ বান্ধব বিশ্ব মানের পর্যটন খাত নিশ্চিতকরণ ।
৯)প্রতিটা ওয়ার্ডে একটা করে পাঠাগার স্থাপন করে পাঠ্যাভ্যাস ও মূল্যবোধ তৈরি।
১০)কক্সবাজারের মেগা প্রজেক্টসমূহ এবং বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাসমূহে স্থানীয় দক্ষ কর্মীর কর্মসংস্থান নিশ্চিতকরণ।
১১) দক্ষিণ চট্টগ্রামের সর্ব বৃহৎ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কক্সবাজার সিটি কলেজকে জাতীয়করণ করে ইন্ডাস্ট্রি বেইজড উচ্চ শিক্ষা নিশ্চিতকরণ।
শহরের বর্জ্য এবং পয়োঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নত করে একটি মডেল শহর স্থাপন।