
নিজস্ব প্রতিনিধি জয়পুরহাটঃ:
পাঁচবিবির বড়মানিক ব্রীজকে ঝুকিমুক্ত করেণের কাজ পরিদর্শন করলেন এলজিডির নির্বাহী প্রকৌশলী গত ২দিন থেকে হটাৎ উজান থেকে নেমে আসা বৃষ্টির পানির ঢল এবং পানির সাথে ভেসে আসা ময়লা আবর্জনা সহ কচুরীপানার চাপে পাঁচবিবি ছোট যমুনা নদীর বড়মানিক মাউরীতলা নির্মানাধীন ব্রীজের পার্শ্বে জনগণের চলাচলের সুবিধার্থে নির্মিত কাঠের ব্রীজ ২টি ঝঁুকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে শুক্রবার সন্ধায় ও গভীর রাতে ব্রীজের অবস্থা পরিদর্শন করেন এলজিডি জয়পুরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী আলাউদ্দিন হোসেন ও উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল কাইয়ুম। পরিদর্শন শেষে দ্রুত গতিতে ভেসে আসা ময়লা আবর্জনা ও কচুরীপানা অপসরণের জন্য নির্দেশ দেন ঠিকাদার কতৃপক্ষকে, গত রাত থেকেই শুরু হয় ভেসে আসা ময়লা আবর্জনা ও কচুরীপানা অপসরণের কাজ। শনিবার দুপুরে বর্তমান অবস্থা ও অপসারণ কাজ পরিদর্শন করেন জয়পুরহাট এলজিডির সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী আব্দুর রহিম ও উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল কাইয়ুম এ সময় ঠিকারাদী পক্ষে লোকজন উপস্থিত ছিলেন। পরিদর্শনের সময় উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল কাইয়ুম সাংবাদিকদের জানান, জনগণের সুবিধার্থে একটি কাঠের ব্রিজের স্থলে আমরা দুটি কাঠের ব্রীজ নির্মান করে দিয়েছি, খুটিগুলি প্রায় ১৫ ফিট গভীরে পুতে দেওয়া হয়েছে। তাই উপরে পড়ার সুযোগ নেই, তবে পানির স্রোতে যেন ক্ষতিগ্রস্থ না হয় সেজন্যে ময়লা অপসরণ করে পানির স্রোতের প্রবাহ ঠিক রাখার চেষ্ঠা চলছে। ময়লা আবর্জনা ও কচুরীপানা অপসরণ হলেই কাঠের ব্রীজটি ঝঁুকিমুক্ত হবে। এত ভয় পাওয়ার কিছু নেই। পানি কমে গেলে দূর্বল খুটি গুলি মেরামত করা হবে। ভালো কাজে গঠনমূলক পরামর্শের পাশাপাশি সহযোগিতার আহবান রইলো সকলের প্রতি।