
মোঃ রাফসান জানি,ভোলা জেলা বিশেষ প্রতিনিধি।
ভোলা সদর উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছে প্রার্থীরা।তারি ধারাবাহিকতায় ভোলা সদর উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী রাবেয়া বসরী দিনরাত প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। ভোলা সদর উপজেলা ১৩ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত।১৩ টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার শহর এবং গ্রামে দিনরাত নির্বাচনের মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন রাবেয়া বসরি।ধর্মীয় কিংবা সামাজিক যেকোনো অনুষ্ঠানে তাকে দেখা যায়। গত
(১৯ মার্চ) পশ্চিম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩০/৩৫ শিক্ষার্থী অজানা রোগে আক্রান্ত হয়ে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন,সে খবর পেয়ে রাবেয়া বসরি সেখানে ছুটে যান। শিক্ষক ও অভিভাবকের পাশাপাশি রাবেয়া বসরী তাদের সেবা যত্ন করে এবং কান্নায় ভেঙে পড়েন,ভালো একটি ভূমিকা পালন করেন এরকমটাই দেখা যায়।
রাবেয়া বসরী ব্যক্তিগত জীবনে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। সে ভোলা জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকার দায়িত্ব পালন করেছেন। ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের আব্দুল মোতালেব এর মেয়ে। তার বাবা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক পদে রয়েছেন।তার স্বামী ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। ভোলা সদর পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের সিকদার বাড়ির শেখ ফরিদ শিকদারের স্ত্রী তিনি, শেখ ফরিদ সিকদার বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ ভোলা জেলা শাখার দপ্তর সম্পাদক।
রাবেয়া বসরী বলেন, আমি নির্বাচিত হতে পারলে অসহায়, গরিব দুঃখী, মেহনতি, খেটে খাওয়া মানুষের পাশে থাকবো।আমি একজন ভোলা জেলার জাতীয় শ্রমিক লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা,মেহনতী মানুষের শ্রম কি আমি বুঝি।
মানুষ আমাকে সব সময় পাশে পাবে এর আগে যে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন উনাকে কেউ কোনদিন দেখেওনি চিনেও না এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান যে আছে অনেকে তা জানেও না।
আমাকে সবাই চিনে জানে, ইনশাআল্লাহ সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সবাই আমাকে পাশে পাবে,জনগণ যদি আমাকে একবার সুযোগ করে দেয় তাহলেই তাদের সেবা করতে পারবো। আগামী উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে সবার কাছে দোয়া চাচ্ছি ও ভোট চাচ্ছি, জনগণের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ সাড়া পাচ্ছি আমি।
আমি নির্বাচিত হতে পারলে ভোলাকে মাদকমুক্ত করবো,সন্ত্রাসমুক্ত করবো,সাধারণ জনগণের পাশে থাকব তাদের ন্যায্য অধিকার আদায় করে দেবো ইনশা আল্লাহ।